প্রকাশিত:
৪ ডিসেম্বর, ২০২৫

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে বলেন, ‘চরমপন্থি সন্ত্রাসী, ফুলানি জাতিগোষ্ঠীর মিলিশিয়া ও অন্যান্য সহিংস গোষ্ঠী নাইজেরিয়ার খ্রিষ্টানদের ওপর যে সহিংসতা চালাচ্ছে, তার জবাব দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র।’ তিনি আরও উল্লেখ করেন, ধর্মীয় স্বাধীনতা লঙ্ঘনকারী অন্যান্য দেশ বা ব্যক্তিদের ক্ষেত্রেও একই নীতি প্রযোজ্য হবে। এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ইমিগ্রেশন অ্যান্ড ন্যাশনালিটি অ্যাক্টের ২১২(এ)(৩)(সি) ধারার অধীনে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নাইজেরিয়ায় সহিংসতার পেছনে রয়েছে ধর্মীয় সংখ্যালঘু-সংখ্যালঘু সংঘাত, কৃষক ও পশুপালকদের মধ্যে সম্পদবিরোধ, জাতিগত দ্বন্দ্ব, বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন এবং সশস্ত্র গ্যাংয়ের অপহরণ-মুক্তিপণ চাহিদা। প্রায় ২২ কোটি মানুষের দেশে খ্রিষ্টান ও মুসলিমের সংখ্যা প্রায় সমান। বিশেষ করে বোকো হারাম সন্ত্রাসী সংগঠনের কারণে দেশটি বহু বছর ধরে নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে আছে।
সম্প্রতি মধ্য নাইজেরিয়ায় সম্প্রতি সশস্ত্র গ্যাং-এর সক্রিয়তা বৃদ্ধি পেয়েছে, যেখানে তারা স্থানীয় মানুষজনকে অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি করছে। গত মাসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও এই পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে পেন্টাগনকে সম্ভাব্য সামরিক পদক্ষেপের প্রস্তুতি নিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন।